নোমান সিকদার( ভোলা) প্রতিনিধি: করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘর থেকে বাইরে যেতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। মানুষ যেন ঘর থেকে বাইরে বের হতে না পরে সেজন্য স্থানীয় প্রশাসন, নৌ-বাহিনী, পুলিশ, গ্রাম পুলিশ একযোগে কাজ করছে। লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে গোটা উপজেলাকে।
বন্ধ করে দেয়া হয়েছে গণ পরিবহন ও সপ্তাহিক হাট ও নির্দেশনা অনুয়ায়ী ঔষাধের দোকান ছাড়া সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫ পর্যান্ত নিত্য পন্যের দোকান খোলা থকবে । এসব নিদের্শনা উপেক্ষা করে করোনাভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কার মধ্যেও চরফ্যাসন উপজেলায় এখনও বসছে সাপ্তাহিক হাট।
এসব হাটের ক্রেতা-বিক্রেতা সরকারি করোনা সর্তকতা, স্বাস্থ্য বিধি ও নির্দেশনা মানছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমাবার ছিল চরফ্যাসন উপজেলা উপজেলার শশীভূষণ থানার চেয়ারম্যান হাট, দক্ষিন আইচা ,কেরামতগঞ্জ , দুলারহাটসহ কয়েটি বাজারের সাপ্তাহিকহাটে কেনাবেচা স্বাভাবিক ছিল। তবে জনগণকে সরকারি নির্দেশনা মেনে চলতে কাজ করে যাচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন।
সরকারি নির্দেশনা অমান্য করায় চরফ্যাসন উপজেলার সপ্তাহিকহাট গুলোতে পুলিশের অভিযানিক দল অভিযান দিলেও সাময়ীক ভাবে ভেঙ্গে যায় সাপ্তাহিক হাট। এসময় কৃষকরা তাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য দ্রুত বিক্রি করে হাট ত্যাগ করেন। পরে আবার মিলিত হয়ে হাটের মিলন মেলায়।
সরেজমিনে ঘুরে এমন চিত্রের দেখা মিলে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুহুল আমিন বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সকলকে সচেতন হতে হবে। আমাদের সরকারি নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।যদি কেউ সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে তা হলে তার বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।